অগ্নিকান্ড, বর্তমানে দূর্ঘটনার আরেক নাম। বাসা বাড়ির অগ্নিকান্ড যে কারন গুলোর জন্য সৃষ্ট হয় তার মধ্যে প্রধানত ইলেকট্রিক শর্ট সার্কিট, গ্যাসের চুলা বা রান্নাঘরের অসাবধানতা প্রধান। অগ্নিকান্ডের শুরু মূলত ধোয়া দিয়ে হয় এবং অগ্নিকান্ডের স্থানে তাপমাত্রার বাড়তে থাকে। এই প্রথম পর্যায়েই যদি পদক্ষেপ নেওয়া যায় তবে ক্ষয়ক্ষতি ছাড়াই আগুন নিয়ন্ত্রণ সম্ভব। তাই অগ্নিকান্ড থেকে প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে ব্যাবহার করুন Wolf-Guard এর ফায়ার প্রোটেকশন সলিউশান। সিস্টেমটি বাসা-বাড়ি, রেস্টুরেন্ট, কারখানা বা গোডাউনের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় যা সর্বোচ্চ ৮০ মিটার এরিয়াতে কার্যকরী এবং ৮৫ dB এর পাওয়ারফুল সাইরেন দিয়ে বাসার সবাইকে আগ্নিকান্ড সম্পর্কে অবগত করবে। একইসাথে আপনি বাসার বাইরে থাকলেও ফোন কল ও এসএমএস এর মাধ্যমে ইনস্ট্যান্ট দূর্ঘটনা সম্পর্কে আপনাকে অবগত করবে।
সলিউশনটিতে একনজরে যা যা থাকছে ?
১. বেজ সিস্টেমঃ ডিভাইসটি ৮০ মিটার (২৫০ ফুট) এরিয়া জুড়ে অপারেশনাল থাকতে পারে।
২. টেম্পারেচার ও স্মোক ডিটেকটরঃ অগ্নিকান্ডের শুরুতে যখন ধোয়া সৃষ্টি হয় তখনই সাইরেন,ফোন কল ও এসএমএস এর মাধ্যমে ওয়ার্ন করবে।
৩. রিমোট কন্ট্রোলঃ ডিভাইসটি মোবাইল এপ্স, ম্যানুয়ালি (From Base System Panel) এবং রিমোট দিয়ে কন্ট্রোল করা যায়।
বৈশিষ্ট্য সমূহঃ
১. ডিভাইসটি ওয়াইফাই ও সিম কার্ড সাপোর্টেড। যার ফলে একটিভ/অপারেশনাল থাকবে সার্বক্ষনিক।
২. ৬ টি ফোন নাম্বারে কল ও ৬ টি নাম্বারে এসএমএস দিয়ে দূর্ঘটনা সম্পর্কে আপনাকে ওয়ার্ন করবে।
৩. একটি বেজ সিস্টেম সর্বোচ্চ ১০০ টি সেন্সর কানেক্ট করতে পারে।
৪. ফটোইলেক্ট্রিক স্মোক সেন্সর থাকায় কোন রেডিয়েশন ক্রিয়েট ছাড়াই অপারেশনাল থাকে।
৫. ৮৫ ডেসিবেল অ্যালার্ম এর সাথে রেড লাইট ইন্ডিকেটর এবং লো পাওয়ার সিগনাল ফ্যাসিলিটি।
৬. তারবিহীন, আকর্ষণীয় এবং শক্তিশালী হার্ডওয়্যার ডিভাইস।
৭. অ্যামাজন এলেক্সা এবং গুগল ভয়েজ এসিস্ট্যান্ট দিয়েও কন্ট্রোল করা যায়।
*যাদের জন্য অপরিহার্য : গার্মেন্টস শিল্প, পরিবারের রান্নাঘর, স্মার্ট বিল্ডিং এবং অ্যাপার্টমেন্ট, রেস্তোরাঁ, হাসপাতাল, পাঁচ তারকা/তিন তারকা বা যেকোনো আবাসিক হোটেলের
Revolution Technology BD has made the shopping easier for its customers. Please follow those easy steps to start shopping and stay connected with us: